প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ঠিকমতো আদায় করলে আল্লাহ তায়ালা বান্দার গুনাহ মাফ করে তাকে জান্নাত দান করবেন। যারা নামাজের জন্য নির্ধারিত সময়ের আগেই মসজিদে উপস্থিত হয়ে নামাজের জন্য অপেক্ষা করেন, আল্লাহ তাঁদের জন্য বিশেষ রহমত পাঠান। এমন মানুষদের জন্য ফেরেশতারা দোয়া করেন এবং তাদের আধ্যাত্মিক উন্নতি ও শান্তির জন্য বরকত কামনা করেন। সময়মতো নামাজ আদায় করা এক ধরনের ইবাদত, যা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের মাধ্যম হিসেবে কাজ করে।
হজরত আবু হুরায়রা রা. বলেন, রাসূলুল্লাহ সা. বলেন, তোমাদের মধ্যে কোনো ব্যক্তি যে পর্যন্ত মসজিদে নামাজের প্রতীক্ষায় থাকে, সে যেন নামাজের মধ্যেই থাকে, আর যতক্ষণ পর্যন্ত তোমাদের কেউ মসজিদে থাকে ফেরেশতারা সে পর্যন্ত তার জন্য দোয়া করতে থাকে, ‘হে আল্লাহ, তাকে ক্ষমা করুন, হে আল্লাহ তাকে ক্ষমা করুন।’ অজু ছুটে না যাওয়া পর্যন্ত তার জন্য দোয়া চলতে থাকে। (তিরমিজি, হাদিস : ৩৩০)
প্রত্যেকের উচিত নামাজের সঠিক সময় জেনে ঠিকমতো নামাজ পড়া।
যে ৫ দিন রোজা রাখা নিষেধ:
১. ঈদুল ফিতরের (১ শাওয়াল) দিন।
২. ঈদুল আজহার (১০ জিলহজ) দিন।
৩. তাশরিকের দিনগুলোতে অর্থাৎ জিলহজ মাসের ১১, ১২ ও ১৩ তারিখের দিন।
বিভাগীয় শহরের জন্য উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগে সময় যোগ/বিয়োগ করতে হবে।
বিয়োগ
চট্টগ্রাম: ৫ মিনিট
সিলেট: ৬ মিনিট
যোগ
খুলনা: ৩ মিনিট
রাজশাহী: ৭ মিনিট
রংপুর: ৮ মিনিট
বরিশাল: ১ মিনিট
সূত্র : ইসলামিক ফাউন্ডেশন
শালবনবার্তা২৪.কম