ঢাকা ০৪:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৫, ২৬ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দক্ষিণ কোরিয়ায় বিমান দুর্ঘটনায় দু’জন বাদে সবাই নিহত

ডেস্ক রিপোর্ট, শালবন বার্তা ২৪
  • আপডেট সময় : ০৮:৪৮:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪ ৪১ বার পড়া হয়েছে

বিমান দূর্ঘটনা

রোববার (২৯ ডিসেম্বর) ভোরে শালবনবার্তা২৪. কম এ সংশ্লিষ্ট দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাসী প্রতিনিধি রুহুল আমীন জানান, আজ সকাল স্থানীয় সময় 9:07 মিনিট নাগাদ, দক্ষিণ কোরিয়ার জোল্লানামদোতে মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় একটি বিমান রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে এবং সীমানা প্রাচীরে ছিটকে পড়ে।

বিধ্বস্ত বিমানটি জেজু এয়ার ফ্লাইট 7C 2216, যেটি থাইল্যান্ডের ব্যাংকক থেকে উড্ডয়ন করে মুয়ানে পৌঁছেছিল। বিমানটিতে 175 জন যাত্রী ও ক্রু সদস্য ছিলেন।

আরও পড়ুন: দক্ষিণ কোরিয়ায় ১৮১ জন যাত্রীসহ বিমান বিধ্বস্ত

দক্ষিণ কোরিয়ার পরিবহন মন্ত্রণালয় একে দেশটির ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা বলে আখ্যায়িত করেছে। প্রাথমিকভাবে পাখির সঙ্গে ধাক্কা লাগা ও বৈরী আবহাওয়াকে এই দুর্ঘটনার কারণ বলে অভিহিত করেছে ফায়ার সার্ভিস। 
জীবিত উদ্ধার হওয়া দুই ক্রু সদস্য বিমানের পেছন দিকে থাকায় রক্ষা পেয়েছেন। ইয়োনহাপ নিউজ এজেন্সির খবরে বলা হয়, বেঁচে যাওয়া দুজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।  
এর মধ্যে লি নামে ৩৩ বছর বয়সি এক যুবকের জ্ঞান ফিরেছে। তিনি এখন কথা বলতে পারছেন। বিধ্বস্ত বিমানে ফ্লাইট অ্যাটেনড্যান্ট হিসাবে কাজ করছিলেন। 
মুয়ানের ফায়ার সার্ভিস এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বিমানের বেশিরভাগ পুরোপুরি ধ্বংস হয়েছে এবং নিহতদের পরিচয় জানা বেশ কঠিন হয়ে পড়েছে। আমরা তাদের মরদেহ চিহ্নিত করে উদ্ধার করছি। এতে অনেক সময় লাগছে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

দক্ষিণ কোরিয়ায় বিমান দুর্ঘটনায় দু’জন বাদে সবাই নিহত

আপডেট সময় : ০৮:৪৮:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪

রোববার (২৯ ডিসেম্বর) ভোরে শালবনবার্তা২৪. কম এ সংশ্লিষ্ট দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাসী প্রতিনিধি রুহুল আমীন জানান, আজ সকাল স্থানীয় সময় 9:07 মিনিট নাগাদ, দক্ষিণ কোরিয়ার জোল্লানামদোতে মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় একটি বিমান রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে এবং সীমানা প্রাচীরে ছিটকে পড়ে।

বিধ্বস্ত বিমানটি জেজু এয়ার ফ্লাইট 7C 2216, যেটি থাইল্যান্ডের ব্যাংকক থেকে উড্ডয়ন করে মুয়ানে পৌঁছেছিল। বিমানটিতে 175 জন যাত্রী ও ক্রু সদস্য ছিলেন।

আরও পড়ুন: দক্ষিণ কোরিয়ায় ১৮১ জন যাত্রীসহ বিমান বিধ্বস্ত

দক্ষিণ কোরিয়ার পরিবহন মন্ত্রণালয় একে দেশটির ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ বিমান দুর্ঘটনা বলে আখ্যায়িত করেছে। প্রাথমিকভাবে পাখির সঙ্গে ধাক্কা লাগা ও বৈরী আবহাওয়াকে এই দুর্ঘটনার কারণ বলে অভিহিত করেছে ফায়ার সার্ভিস। 
জীবিত উদ্ধার হওয়া দুই ক্রু সদস্য বিমানের পেছন দিকে থাকায় রক্ষা পেয়েছেন। ইয়োনহাপ নিউজ এজেন্সির খবরে বলা হয়, বেঁচে যাওয়া দুজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।  
এর মধ্যে লি নামে ৩৩ বছর বয়সি এক যুবকের জ্ঞান ফিরেছে। তিনি এখন কথা বলতে পারছেন। বিধ্বস্ত বিমানে ফ্লাইট অ্যাটেনড্যান্ট হিসাবে কাজ করছিলেন। 
মুয়ানের ফায়ার সার্ভিস এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বিমানের বেশিরভাগ পুরোপুরি ধ্বংস হয়েছে এবং নিহতদের পরিচয় জানা বেশ কঠিন হয়ে পড়েছে। আমরা তাদের মরদেহ চিহ্নিত করে উদ্ধার করছি। এতে অনেক সময় লাগছে।’
আরও পড়ুন: দক্ষিণ কোরিয়ায় ১৮১ জন যাত্রীসহ বিমান বিধ্বস্ত