সংবাদ শিরোনাম :
বৈষম্যের শেষ কোথায়
“এমন কোনো চাকরি নেই,যে চাকরির বেতন নেই” এটি কোনো কবিতার লাইন নয়।এটি কোনো প্রবাদও নয়।এটি নিছক কোনো বুলি নয়।এর অন্তরালে রয়েছে বাংলাদেশের অবহেলিত অথচ সবচেয়ে সম্মানিত পেশার মানুষের হৃদয়ের কষ্টের বহিঃপ্রকাশ।এটি একটি
জাকসু নির্বাচনে বিজয়ী মধুপুরের আবিদা সুলতানা
দীর্ঘ ৩৩ বছর পর অনুষ্ঠিত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু) নির্বাচন টাঙ্গাইলের মধুপুর জটাবাড়ী গ্রামের কৃতি সন্তান আবিদা সুলতানা নির্বাচিত হলেন । স্বতন্ত্র প্যানেল থেকে প্রীতিলতা হল সংসদের ‘স্বাস্থ্য সম্পাদক’ পদে
ডাকসু নির্বাচনে আবারো মধুপুরের শিক্ষার্থী নির্বাচিত
১৯৮২ সালের ডাকসু নির্বাচনের পর চার দশকের বেশি সময় পার হয়েছে। সে নির্বাচনে কেন্দ্রীয় সংসদে সদস্য পদে নির্বাচিত হয়ে ছিলেন মধুপুরের এক বিশিষ্ট শিক্ষার্থী। মঙ্গলবার ৩৮ তম ডাকসু নির্বাচনে আবারো মধুপুরের চমক।
ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সহসভাপতি (ভিপি) পদে জয় পেয়েছেন ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থী আবু সাদিক কায়েম। বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে আনুষ্ঠানিকভাবে ডাকসু নির্বাচনের এ
১৩ হলে সাদিকের ভোট ১২১০৬, আবিদুল ৪৯১৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ১২টি হলের ফলাফল ঘোষণার পর এগিয়ে আছেন ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের সহ-সভাপতি (ভিপি) প্রার্থী মো. আবু সাদিক (সাদিক কায়েম)। প্রাথমিক ফলাফলে তিনি পেয়েছেন ১২ হাজার ১০৬
















