ঢাকা ১২:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

টাঙ্গাইলে কোচ সম্প্রদায়ের ১০ জন শিক্ষার্থীকে সহয়তা করলেন জেলা প্রশাসক শরীফা হক

আবু জুবায়ের উজ্জল, টাঙ্গাইল
  • আপডেট সময় : ১০:২২:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ নভেম্বর ২০২৫ ৩৩ বার পড়া হয়েছে

টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক শরীফা হকের সহায়তায় কোচ সম্প্রদায়ের ১০ জন দরিদ্র শিক্ষার্থীকে শিক্ষা জীবনের আলো ফিরে দিলেন। তারা সবাই বিভিন্ন স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন । বুধবার বিকেলে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এই সহায়তা পান।

জানা যায় গারো পাহাড়ে কোচ সম্প্রদায়ের লোকেরা অভাব অনটন দুঃখ আর দুর্দশাই কোচ সম্প্রদায়ের নিত্য সংঙ্গী। এ অবস্থায় টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক শরিফা হক ১০ জন কোচ সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীদের সহায়তায় শিক্ষা জীবনে আলো ফিরে আসবে। এছাড়াও কোচ সম্প্রদায়ের লোকেরা অভাবের তাড়নায় সন্তানাদিদের স্কুলে পাঠাতে অনীহা থাকে।এর ফলে এ সম্প্রদায়ের লোকেরা শিক্ষা দীক্ষায় রয়েছে পিছিয়ে।

জেলার সখিপুর উপজেলার ১০ জন শিক্ষার্থীরা হলেন, কামন্ত চন্দ্রের মেয়ে শিমুলী, সুনীল মেয়ে সুবর্ণা, নবীন চন্দ্রের মেয়ে নুপুর রানী, শ্রী সুনীল চন্দ্রের মেয়ে সঞ্চিতা রানী, অনিল চন্দ্রের মেয়ে অনিতা রানী, সুরেশ চন্দ্রের মেয়ে মুক্তি রানী, শ্রী গোপাল চন্দ্রের মেয়ে লতা রানী, কৃষ্ট মোহন কোচের মেয়ে শিপা রানী কোচ, নারায়ন কোচের মেয়ে চৈতি রানী। এছাড়াও একই উপজেলার প্রকাশ চন্দ্র ও অন্তর কোচ রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!

টাঙ্গাইলে কোচ সম্প্রদায়ের ১০ জন শিক্ষার্থীকে সহয়তা করলেন জেলা প্রশাসক শরীফা হক

আপডেট সময় : ১০:২২:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ নভেম্বর ২০২৫

টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক শরীফা হকের সহায়তায় কোচ সম্প্রদায়ের ১০ জন দরিদ্র শিক্ষার্থীকে শিক্ষা জীবনের আলো ফিরে দিলেন। তারা সবাই বিভিন্ন স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থী ছিলেন । বুধবার বিকেলে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এই সহায়তা পান।

জানা যায় গারো পাহাড়ে কোচ সম্প্রদায়ের লোকেরা অভাব অনটন দুঃখ আর দুর্দশাই কোচ সম্প্রদায়ের নিত্য সংঙ্গী। এ অবস্থায় টাঙ্গাইলের জেলা প্রশাসক শরিফা হক ১০ জন কোচ সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীদের সহায়তায় শিক্ষা জীবনে আলো ফিরে আসবে। এছাড়াও কোচ সম্প্রদায়ের লোকেরা অভাবের তাড়নায় সন্তানাদিদের স্কুলে পাঠাতে অনীহা থাকে।এর ফলে এ সম্প্রদায়ের লোকেরা শিক্ষা দীক্ষায় রয়েছে পিছিয়ে।

জেলার সখিপুর উপজেলার ১০ জন শিক্ষার্থীরা হলেন, কামন্ত চন্দ্রের মেয়ে শিমুলী, সুনীল মেয়ে সুবর্ণা, নবীন চন্দ্রের মেয়ে নুপুর রানী, শ্রী সুনীল চন্দ্রের মেয়ে সঞ্চিতা রানী, অনিল চন্দ্রের মেয়ে অনিতা রানী, সুরেশ চন্দ্রের মেয়ে মুক্তি রানী, শ্রী গোপাল চন্দ্রের মেয়ে লতা রানী, কৃষ্ট মোহন কোচের মেয়ে শিপা রানী কোচ, নারায়ন কোচের মেয়ে চৈতি রানী। এছাড়াও একই উপজেলার প্রকাশ চন্দ্র ও অন্তর কোচ রয়েছে।